ভোলা সংবাদদাতা: ভোলার বোরহানউদ্দিনে করোনা বিপর্যয়ের মাঝেও মেঘনা নদী ও জেগে ওঠা ডুবো চরে অবাধে চিংড়ির রেণু পোনা নিধনের মহোৎসব চলছে। এসব রেণু পোনা ধরতে গিয়ে বিভিন্ন প্রজাতির অসংখ্য মাছের রেণু পোনা ধ্বংস হচ্ছে প্রতিদিন। এসব নিষিদ্ধ রেণু পোনা দেশের বিভিন্ন স্থানে চালান করছে একটি প্রভাবশালী দালালচক্র। উপজেলা মৎস্য অফিস বলছে ওই চক্র করোনা পরিস্থিতির কারণে প্রশাসনের ব্যস্ততার সুযোগ নিচ্ছে।
মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, একটি চিংড়ির রেণু পোনা ধরার জন্য অন্য প্রজাতির নয় থেকে ১২টি রেণু পোনা ধ্বংস করা হচ্ছে। এর মধ্যে দুই হাজার প্রজাতির মাছ, বিভিন্ন প্রকারের জলজপ্রাণী ও খাদ্যকণা প্রতিদিন ধ্বংস হচ্ছে। যে কারণে মেঘনায় অন্য প্রজাতির মাছ ও অন্যান্য জলজপ্রাণীর ওপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে। অন্তত ৪ হাজার শিশু-কিশোরসহ নারী-পুরুষ রাত-দিন মেঘনা ও মেঘনার ডুবোচরের বিভিন্ন স্থান থেকে গলদা-বাগদার রেণু পোনা ধরছে।
এ ব্যাপারে ভোলার সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নাজমুস সালেহীন সাংবাদিকদের জানান, একটি অসাধু চক্র করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে সুযোগ নিচ্ছে। তবে অবিলম্বে অভিযান পরিচালনার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
ভোলা সংবাদদাতা: ভোলার বোরহানউদ্দিনে করোনা বিপর্যয়ের মাঝেও মেঘনা নদী ও জেগে ওঠা ডুবো চরে অবাধে চিংড়ির রেণু পোনা নিধনের মহোৎসব চলছে। এসব রেণু পোনা ধরতে গিয়ে বিভিন্ন প্রজাতির অসংখ্য মাছের রেণু পোনা ধ্বংস হচ্ছে প্রতিদিন। এসব নিষিদ্ধ রেণু পোনা দেশের বিভিন্ন স্থানে চালান করছে একটি প্রভাবশালী দালালচক্র। উপজেলা মৎস্য অফিস বলছে ওই চক্র করোনা পরিস্থিতির কারণে প্রশাসনের ব্যস্ততার সুযোগ নিচ্ছে।
মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, একটি চিংড়ির রেণু পোনা ধরার জন্য অন্য প্রজাতির নয় থেকে ১২টি রেণু পোনা ধ্বংস করা হচ্ছে। এর মধ্যে দুই হাজার প্রজাতির মাছ, বিভিন্ন প্রকারের জলজপ্রাণী ও খাদ্যকণা প্রতিদিন ধ্বংস হচ্ছে। যে কারণে মেঘনায় অন্য প্রজাতির মাছ ও অন্যান্য জলজপ্রাণীর ওপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে। অন্তত ৪ হাজার শিশু-কিশোরসহ নারী-পুরুষ রাত-দিন মেঘনা ও মেঘনার ডুবোচরের বিভিন্ন স্থান থেকে গলদা-বাগদার রেণু পোনা ধরছে।
এ ব্যাপারে ভোলার সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নাজমুস সালেহীন সাংবাদিকদের জানান, একটি অসাধু চক্র করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে সুযোগ নিচ্ছে। তবে অবিলম্বে অভিযান পরিচালনার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।