করোনাভাইরাসের কারণে চার মাসেরও বেশি বন্ধ থাকার পর ঈদুল আযহার পরে আদালতগুলো খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক। আজ মঙ্গলবার বিবিসি বাংলাকে তিনি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এই ধারণায় উপনীত হয়েছি যে, আমাদের করোনাভাইসের সঙ্গে বসবাস করতে হবে। সে জন্য আমি যদ্দুর জানি, মাননীয় প্রধান বিচারপতির সঙ্গে আমার শেষ যে আলাপ হয়েছে, সেটা হচ্ছে ঈদের পরে স্বাভাবিক আদালতগুলো (নিম্ন আদালত) খুলে দেওয়া হবে।’
আদালত খুলে দেওয়া হলেও ফৌজদারি মামলার বিচারিক কাজে বা সাক্ষ্যগ্রহণ প্রক্রিয়ায় কিছু বাধ্যবাধকতা থাকতে পারে। কিন্তু দেওয়ানি মামলায় সেটা নাও থাকতে পারে বলেও তিনি জানান।
আনিসুল হক বলেন,‘এর কারণ হচ্ছে, যেসব আসামী কারাগারে আছেন, এখন পর্যন্ত আমাদের কারাগারগুলোয় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ হয় নাই এবং আমরা সেই অবস্থায় রাখতে চাই। আদালতের সেই কাজটা কীভাবে করব, আইনের কী পরিবর্তন লাগবে, সেদিকে আমরা এগিয়ে যাব। কিন্তু অন্যান্য কাজের সবকিছুই স্বাভাবিকভাবে, সাধারণ আদালতের যেভাবে কাজ হচ্ছিল, সেই ভাবেই হবে। সেটা ঈদের পরপরই খুলে দেওয়া হবে।’
করোনাভাইরাসের কারণে চার মাসেরও বেশি বন্ধ থাকার পর ঈদুল আযহার পরে আদালতগুলো খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক। আজ মঙ্গলবার বিবিসি বাংলাকে তিনি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এই ধারণায় উপনীত হয়েছি যে, আমাদের করোনাভাইসের সঙ্গে বসবাস করতে হবে। সে জন্য আমি যদ্দুর জানি, মাননীয় প্রধান বিচারপতির সঙ্গে আমার শেষ যে আলাপ হয়েছে, সেটা হচ্ছে ঈদের পরে স্বাভাবিক আদালতগুলো (নিম্ন আদালত) খুলে দেওয়া হবে।’
আদালত খুলে দেওয়া হলেও ফৌজদারি মামলার বিচারিক কাজে বা সাক্ষ্যগ্রহণ প্রক্রিয়ায় কিছু বাধ্যবাধকতা থাকতে পারে। কিন্তু দেওয়ানি মামলায় সেটা নাও থাকতে পারে বলেও তিনি জানান।
আনিসুল হক বলেন,‘এর কারণ হচ্ছে, যেসব আসামী কারাগারে আছেন, এখন পর্যন্ত আমাদের কারাগারগুলোয় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ হয় নাই এবং আমরা সেই অবস্থায় রাখতে চাই। আদালতের সেই কাজটা কীভাবে করব, আইনের কী পরিবর্তন লাগবে, সেদিকে আমরা এগিয়ে যাব। কিন্তু অন্যান্য কাজের সবকিছুই স্বাভাবিকভাবে, সাধারণ আদালতের যেভাবে কাজ হচ্ছিল, সেই ভাবেই হবে। সেটা ঈদের পরপরই খুলে দেওয়া হবে।’