সৈয়দ জুয়েল। : আবাইয়ের নির্বাচনের শেষ দিকে বেশ জমে উঠেছে নির্বাচনী মাঠ। বিশেষ করে দুই সভাপতি পদপ্রার্থীর মাঝেই হবে লড়াই। এ লড়াইয়ে জিততে মরিয়া এ দুই প্রার্থীরই শিবির। একদিকে সাবেক ছাত্রনেতা সৈয়দ মোস্তাফিজুর রহমান,অন্যদিকে ডাঃ জিন্নুরাইন জায়গীরদার। দু’জনেই ছিলেন বাংলাদেশ কমিউনিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে। দুই হাজার এগারোতে শেষ সভাপতি ছিলেন জিন্নুরাইন জায়গীরদার। দুই বছরের মেয়াদের জায়গা আরো সাত বছর বেশি থাকা,এরপর করোনাকালীন দুই বছর
সরকারী বিধি নিষেধ থাকায় দীর্ঘ এগারো বছর পর এ নির্বাচন। সাবেক সভাপতি নির্ধারিত সময়ে ক্ষমতা হস্তান্তর না করায় নানা প্রশ্নের মুখে তিনি। আবার দুই হাজার এগারোতে বৃহত্তর বরিশাল পরিবারের অধিকাংশ মানুষ সাবেক সভাপতির সাথে থাকলেও এবার তার ঠিক উল্টো। আগের নির্বাচনে সাবেক সহ সভাপতি সামছুল হক ডাঃ জিন্নুরাইন জায়গীরদারের প্যানেলে হওয়ায় পুরো বরিশালের ভোট পেয়েছিলেন। এবার সামছুল হক নির্বাচন না করায় একা হয়ে পরেছেন সাবেক সভাপতি। যদিও নির্বাচনের শেষ সময়ে এসে সাবেক সহ সভাপতি সামছুল হককে সাথে নিয়ে নির্বাচনী প্রচারনা চালাচ্ছেন।
তবে আগের নির্বাচনে যেখানে বৃহত্তর বরিশাল পরিবারের সবার সাথে আলোচনা করে সামছুল হক সাবেক সভাপতির পক্ষে জোট বেধেছিলেন। এবার শেষ সময়ে নিজের কাছের দু-চারজন ছাড়া কারো সাথে কোন আলোচনা ছাড়াই মাঠে নেমেছেন জিন্নুরাইন জায়গীরদারের সাথে। এ নিয়ে নাখোশ বরিশালের বৃহত অংশের ভোটার। এবার তাই বৃহত্তর বরিশাল নেই সাবেক সভাপতির পাশে।
আবার ডাবলিনে যে একচ্ছত্র আধিপত্য ছিলো সাবেক সভাপতির, সেখানে সে অবস্থানও নেই বলে জানিয়েছেন ডাবলিনের অনেক বাংলাদেশি। তবে নীরব ভোটার রয়েছেন সাবেক সভাপতির,এটিও বলেছেন অনেকে। আবার অন্যদিকে আরেক প্রার্থী সৈয়দ মোস্তাফিজুর রহমান কিছুটা হলেও সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছেন বলে ধারনা অনেকের,তার মূল কারন শেষ অনেক বছরে দেশিয় নানা আয়োজনে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। একুশে বইমেলায় দল,মত,ধর্ম,বর্ন নির্বিশেষে সবাইকে এক ছাতার নীচে আনতে পেরেছেন বলেও মত অনেকের।
আবার অনেক বাংলাদেশিরা নেতৃত্বের পরিবর্তন চায়,যেহেতু সভাপতি প্রার্থী মাত্র দু’জন,তাই মোস্তাফিজুর রহমান এদিক থেকেও বাড়তি একটু সুবিধা পাবেন বলে ধারনা করা যায়। একদিকে ডাঃ জিন্নুরাইনের নীরব ভোট,অন্যদিকে পরিবর্তনের জন্য ভোট,এ লড়াইয়ে কে জিতবে তার উত্তর পাওয়া যাবে আগামী ১১ই সেপ্টেম্বর রবিবার। একদিকে চিকিৎসক হিসেবে সুনাম করা ডাঃ জিন্নুরাইন,অপরদিক থেকে তৃনমুল থেকে উঠে আসা অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ ও সাংগঠনিক দক্ষতার সৈয়দ মোস্তাফিজ। ব্যাক্তি ইমেজে আয়ারল্যান্ডে এদের দুজনেরই রয়েছে সুনাম। আগামী এগারো তারিখে আবাইয়ের কান্ডারি কে হবে,তা দেখার অপেক্ষায় এখানের হাজার হাজার বাংলাদেশি। শুভ কামনা দু’জনের জন্য।
Your article helped me a lot, is there any more related content? Thanks!
I like how you provide practical insights into topics that are relevant and in-demand.
I really liked this post! Your writing style is very engaging and your insights are very relevant. Thank you for sharing such a great post with us.
I don’t think the title of your article matches the content lol. Just kidding, mainly because I had some doubts after reading the article.
Thank you for your sharing. I am worried that I lack creative ideas. It is your article that makes me full of hope. Thank you. But, I have a question, can you help me?