শ্বাশুরীর কাছেই বিয়ের কন্যা খুজছিলেন শোয়েব খান

Spread the love

নাগরিক ডেস্ক : ‘রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস’ খ্যাত শোয়েব আখতারের ব্যক্তিগত জীবনও কম বর্ণময় নয়। তার আগুনে গতিতে ঘায়েল হয়েছেন বিশ্বের বাঘা বাঘা ব্যাটসম্যানরা। বিশ্বখ্যাত এই পেসার কখনই নিজের ব্যক্তিগত জীবনকে কখনই প্রকাশ্যে আনতে চাননি। ২০১৪ সালের ২৬ জুন রুবাব খানের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন শোয়েব। রুবাব খাইবার পাখতুনওয়ার হরিপুর জেলার মেয়ে। ১৯৯৪ সালের ২৩ জুন তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা নাম মুস্তাক খান। শোয়েব আর রুবাবের বিয়ের ঘটনাটাও কিন্তু বেশ মজার।

‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’ জানিয়েছে, ২০১৩ সালে হজে যাওয়ার সময় শোয়েব আখতারের সঙ্গে পরিচয় হয় মুস্তাক খানের। কথায় কথায় শোয়েব তাদের কাছে বিয়ের ইচ্ছে প্রকাশ করেন এবং মুস্তাক খানের স্ত্রীর কাছে তার জন্য একজন সঠিক পাত্রী খুঁজে দেওয়ার আবেদন করেন। এমন সুযোগ কি হাতছাড়া করা যায়? এরপর পাকিস্তানে ফিরে রুবাব এবং শোয়েবের পরিবার একে অপরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বিয়ের কথাবার্তা পাকা করে ফেলেন।

ইসলামের ধর্মের রীতি মেনে এবং গোপনীয়তা বজায় রেখে হরিপুরেই তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। এই অনুষ্ঠানে পরিবারের মাত্র কয়েকজনই উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে কোনো জাঁকজমকও ছিল না। বিয়ের সময় রুবাব খানের বয়স ছিল ২১ বছর, আর অন্যদিকে শোয়েবের ৩৮। তবে এই ব্যক্তিগত জীবনের গোপনীয়তাকেই যথেষ্ট উপভোগ করেন রুবাব খান। সেকারণে প্রচারের আলো থেকে দুরে থাকেন। এমনকী, শোয়েব তার স্ত্রী-সন্তানদের ছবিও সেভাবে প্রকাশ করেন না।

রুবাব বড় হয়ে উঠেছেন এক বিত্তশালী পরিবারে। পড়ালেখা খুব বেশিদূর এগোয়নি। জানা গেছে, রুবাব অ্যাবোটাবাদ থেকে মাধ্যমিক পাস করেছেন। শোয়েব আখতারের স্ত্রী হলেও তিনি সংবাদমাধ্যমের থেকে কিছুটা হলেও দুরে থাকতে পছন্দ করেন। উল্লেখ্য, বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির বোলার শোয়েব পাকিস্তানের হয়ে ৪৬টি টেস্ট ম্যাচ, ১৬৩টি ওয়ানডে এবং ১৫টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন। এই তিনটে ফরম্যাটে তিনি যথাক্রমে ১৭৮টি, ২৪৭টি এবং ১৯টি উইকেট শিকার করেন।

‘রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস’ খ্যাত শোয়েব আখতারের ব্যক্তিগত জীবনও কম বর্ণময় নয়। তার আগুনে গতিতে ঘায়েল হয়েছেন বিশ্বের বাঘা বাঘা ব্যাটসম্যানরা। বিশ্বখ্যাত এই পেসার কখনই নিজের ব্যক্তিগত জীবনকে কখনই প্রকাশ্যে আনতে চাননি। ২০১৪ সালের ২৬ জুন রুবাব খানের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন শোয়েব। রুবাব খাইবার পাখতুনওয়ার হরিপুর জেলার মেয়ে। ১৯৯৪ সালের ২৩ জুন তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা নাম মুস্তাক খান। শোয়েব আর রুবাবের বিয়ের ঘটনাটাও কিন্তু বেশ মজার।

‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’ জানিয়েছে, ২০১৩ সালে হজে যাওয়ার সময় শোয়েব আখতারের সঙ্গে পরিচয় হয় মুস্তাক খানের। কথায় কথায় শোয়েব তাদের কাছে বিয়ের ইচ্ছে প্রকাশ করেন এবং মুস্তাক খানের স্ত্রীর কাছে তার জন্য একজন সঠিক পাত্রী খুঁজে দেওয়ার আবেদন করেন। এমন সুযোগ কি হাতছাড়া করা যায়? এরপর পাকিস্তানে ফিরে রুবাব এবং শোয়েবের পরিবার একে অপরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বিয়ের কথাবার্তা পাকা করে ফেলেন।

ইসলামের ধর্মের রীতি মেনে এবং গোপনীয়তা বজায় রেখে হরিপুরেই তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। এই অনুষ্ঠানে পরিবারের মাত্র কয়েকজনই উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে কোনো জাঁকজমকও ছিল না। বিয়ের সময় রুবাব খানের বয়স ছিল ২১ বছর, আর অন্যদিকে শোয়েবের ৩৮। তবে এই ব্যক্তিগত জীবনের গোপনীয়তাকেই যথেষ্ট উপভোগ করেন রুবাব খান। সেকারণে প্রচারের আলো থেকে দুরে থাকেন। এমনকী, শোয়েব তার স্ত্রী-সন্তানদের ছবিও সেভাবে প্রকাশ করেন না।

রুবাব বড় হয়ে উঠেছেন এক বিত্তশালী পরিবারে। পড়ালেখা খুব বেশিদূর এগোয়নি। জানা গেছে, রুবাব অ্যাবোটাবাদ থেকে মাধ্যমিক পাস করেছেন। শোয়েব আখতারের স্ত্রী হলেও তিনি সংবাদমাধ্যমের থেকে কিছুটা হলেও দুরে থাকতে পছন্দ করেন। উল্লেখ্য, বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির বোলার শোয়েব পাকিস্তানের হয়ে ৪৬টি টেস্ট ম্যাচ, ১৬৩টি ওয়ানডে এবং ১৫টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন। এই তিনটে ফরম্যাটে তিনি যথাক্রমে ১৭৮টি, ২৪৭টি এবং ১৯টি উইকেট শিকার করেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *