রাহুল গান্ধী গ্রেফতার

Spread the love

নাগরিক ডেস্ক : ভারতীয় পুলিশের বিধিমালা লঙ্ঘন করার অভিযোগে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উত্তরপ্রদেশের হাথরসে নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার পথে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধিকে পথ আটকায় পুলিশ। এ সময় পুলিশের সঙ্গে ধ্বস্তাধস্তির সময় রাহুলকে ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দেওয়া হয়। পরে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
দিল্লি-নয়ডা সীমান্তেই উত্তরপ্রদেশ পুলিশ কংগ্রেসের দুই শীর্ষ নেতার কনভয় আটকে দেয়। উত্তরপ্রদেশে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি কংগ্রেস কর্মীদের। তবে তাতে দমে না গিয়ে পায়ে হেঁটেই হাথরসের পথে যাত্রা শুরু করেছিলেন ভাই-বোন। এ সময় পুলিশের সঙ্গে রাহুলের তর্কাতর্কি শুরু হয়। কর্তব্যরত পুলিশ অফিসার রাহুলকে বলে, ‘আপনি ১৪৪ ধারা ভাঙছেন।’ পাল্টা রাহুল বলেন, ‘১৪৪ ধারার অপব্যবহার করছেন আপনারা।’
পুলিশ তাদের পথে বাধা দিলে কয়েকশ সমর্থক নিয়ে রাহুল সোনিয়া রাস্তায় বসে পড়েন। এ সময় রাহুল নরেন্দ্র মোদিকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘এখনই পুলিশ আমাকে থামিয়ে দিয়েছে, লাঠিচার্জ করেছে এবং আমাকে ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দিয়েছে। আমি জানতে করতে চাই, কেবল মোদি জি কি এই দেশে হাঁটতে পারবেন? একজন সাধারণ মানুষ কি হাঁটতে পারবেন না? আমাদের গাড়ি থামানো হয়েছিল, তাই আমরা হাঁটা শুরু করেছি।’

আগে থেকেই রাহুল-প্রিয়াঙ্কা হাথরসে যাওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু আজ বৃহস্পতিবার ১৪৪ ধারা জারি করে যোগী সরকার। তাতেও কর্মসূচি বাতিল করেননি কংগ্রেস নেতা-নেত্রীরা। উত্তরপ্রদেশ পুলিশের অজুহাত, কোভিডের কারণেই রাজ্যে নিয়ন্ত্রণ জারি রয়েছে। সেই কারণেই রাহুল-প্রিয়াঙ্কার কনভয় আটকানো হয়েছে। এক পুলিশ কর্তা বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আটকাতে ১ সেপ্টেম্বর থেকে রাজ্যে প্রবেশের উপর নিয়ন্ত্রণ জারি করা হয়েছিল। সেই নিয়ন্ত্রণ বাড়িয়ে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত করা হয়েছে।

গণধর্ষণ ও নির্মম অত্যাচারে হাথরসে দলিত নারীর মৃত্যুর ঘটনায় দেশজুড়ে শোরগোল পড়ে গেছে। ফের জীবন্ত হয়ে উঠেছে ২০১২ সালে নির্ভয়া গণধর্ষণ কাণ্ডের স্মৃতি। ইতিমধ্যেই দেশের একাধিক জায়গায় হাথরসের ঘটনাকে সামনে রেখে বিক্ষোভ-প্রতিবাদে নেমেছে বিরোধী দলগুলি।

ভারতীয় পুলিশের বিধিমালা লঙ্ঘন করার অভিযোগে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উত্তরপ্রদেশের হাথরসে নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার পথে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধিকে পথ আটকায় পুলিশ। এ সময় পুলিশের সঙ্গে ধ্বস্তাধস্তির সময় রাহুলকে ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দেওয়া হয়। পরে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
দিল্লি-নয়ডা সীমান্তেই উত্তরপ্রদেশ পুলিশ কংগ্রেসের দুই শীর্ষ নেতার কনভয় আটকে দেয়। উত্তরপ্রদেশে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি কংগ্রেস কর্মীদের। তবে তাতে দমে না গিয়ে পায়ে হেঁটেই হাথরসের পথে যাত্রা শুরু করেছিলেন ভাই-বোন। এ সময় পুলিশের সঙ্গে রাহুলের তর্কাতর্কি শুরু হয়। কর্তব্যরত পুলিশ অফিসার রাহুলকে বলে, ‘আপনি ১৪৪ ধারা ভাঙছেন।’ পাল্টা রাহুল বলেন, ‘১৪৪ ধারার অপব্যবহার করছেন আপনারা।’
পুলিশ তাদের পথে বাধা দিলে কয়েকশ সমর্থক নিয়ে রাহুল সোনিয়া রাস্তায় বসে পড়েন। এ সময় রাহুল নরেন্দ্র মোদিকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘এখনই পুলিশ আমাকে থামিয়ে দিয়েছে, লাঠিচার্জ করেছে এবং আমাকে ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দিয়েছে। আমি জানতে করতে চাই, কেবল মোদি জি কি এই দেশে হাঁটতে পারবেন? একজন সাধারণ মানুষ কি হাঁটতে পারবেন না? আমাদের গাড়ি থামানো হয়েছিল, তাই আমরা হাঁটা শুরু করেছি।’

আগে থেকেই রাহুল-প্রিয়াঙ্কা হাথরসে যাওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু আজ বৃহস্পতিবার ১৪৪ ধারা জারি করে যোগী সরকার। তাতেও কর্মসূচি বাতিল করেননি কংগ্রেস নেতা-নেত্রীরা। উত্তরপ্রদেশ পুলিশের অজুহাত, কোভিডের কারণেই রাজ্যে নিয়ন্ত্রণ জারি রয়েছে। সেই কারণেই রাহুল-প্রিয়াঙ্কার কনভয় আটকানো হয়েছে। এক পুলিশ কর্তা বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আটকাতে ১ সেপ্টেম্বর থেকে রাজ্যে প্রবেশের উপর নিয়ন্ত্রণ জারি করা হয়েছিল। সেই নিয়ন্ত্রণ বাড়িয়ে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত করা হয়েছে।

গণধর্ষণ ও নির্মম অত্যাচারে হাথরসে দলিত নারীর মৃত্যুর ঘটনায় দেশজুড়ে শোরগোল পড়ে গেছে। ফের জীবন্ত হয়ে উঠেছে ২০১২ সালে নির্ভয়া গণধর্ষণ কাণ্ডের স্মৃতি। ইতিমধ্যেই দেশের একাধিক জায়গায় হাথরসের ঘটনাকে সামনে রেখে বিক্ষোভ-প্রতিবাদে নেমেছে বিরোধী দলগুলি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *